SATT ACADEMY

New to Satt Academy? Create an account


or

Log in with Social Account

Job

Uttara Bank Ltd. || Probationary Officer (27-04-2018) || 2018

All Question

উন্নয়নশীল দেশের তালিকায় বাংলাদেশঃ চ্যালেঞ্জসমূহ ১৯৬০ সালে প্রথম আলোচনায় আসে স্বল্পোন্নত দেশের ধারণা। সর্বপ্রথম ১৯৭১ সালের ১৮ নভেম্বর জাতিসংঘের এক প্রস্তাবের মাধ্যমে LDC গ্রুপ গড়ে ওঠে। ১৯৭১ সালে ২৫টি দেশ নিয়ে প্রথম LDC তালিকা প্রকাশ করা হয়। ১৯৭৫ সালে বাংলাদেশ জাতিসংঘের স্বল্পোন্নত দেশের তালিকায় যুক্ত হয়। বর্তমানে বিশ্বের ৪৭টি দেশ জাতিসংঘের স্বল্পোন্নত দেশের তালিকায় রয়েছে।

LDC থেকে যেভাবে উত্তরণঃ স্বল্পোন্নত দেশের উত্তরণের সূচকগুলো হচ্ছে তিন বছরের গড় মাথাপিছু মোট জাতীয় আয় (GNI), পুষ্টি, স্বাস্থ্য, স্কুলে ভর্তি ও স্বাক্ষরতার হারের সমন্বয়ে তৈরি হারের সমন্বয়ে তৈরি মানব সম্পদ সূচক (HAI) এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ, বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক আঘাত, জনসংখ্যার পরিমাণ এবং বিশ্ববাজার থেকে একটি দেশের দূরত্বেরও পর ভিত্তি করে তৈরি আর্থিক ভঙ্গুরতা সূচক (EVI). একটি দেশ যেকোন দুটি সূচক অর্জন করতে পারলে, সে দেশটি LDC থেকে উত্তরণের যোগ্যতা অর্জন করে। তবে কোন দেশ ইচ্ছা করলে শুধু মাথাপিছু মোট জাতীয় আয়ের ভিত্তিতেও LDC থেকে বেরিয়ে আসার আবেদন করতে পারে। সেক্ষেত্রে ঐ দেশটির মাথাপিছু জাতীয় মূল্যায়নের বছরে নির্ধারিত প্রয়োজনীয় আয়ের দ্বিগুণ, অর্থাৎ ২,৪৬০ মার্কিন ডলার বা তার বেশি হতে হবে ।

স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের ২০১৮ সালের মানদণ্ড

উত্তরণের মানমাথাপিছু আয়মানব সম্পদঅর্থনৈতিক ভঙ্গুরতা
জাতিসংঘের হিসাবে১২৩০ ডলার৬৬ বা এর বেশি৩২ বা এর কম
বাংলাদেশ১২৭৪ ডলার৭৩.২২৫.২
বিবিএসের হিসাবে বাংলাদেশ১২৭১ ডলার৭২.৯২৮.৮

বাংলাদেশের উত্তরণঃ বাংলাদেশই প্রথম LDC ভুক্ত দেশ, যে তিনটি সূচকেই জাতিসংঘের শর্ত পূরণ করে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা লাভ করেছে। জাতিসংঘের দ্যা কমিটি ফর ডেভলপমেন্ট পলিসি (CDP) এর একটি উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল ৯- ১২ অক্টোবর ২০১৭ বাংলাদেশ সফর করে সদর দপ্তরে যে প্রতিবেদন জমা দেয়, তাতে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়ার তিনটি শর্তই বাংলাদেশ পূরণ করে। এ প্রেক্ষাপটে জাতিসংঘের সহযোগী সংস্থা অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদ (ECOSOC) এর আওতাধীন উন্নয়ন নীতি কমিটির (CDP) ২০তম ত্রিবার্ষিক বৈঠকে ১৬ মার্চ ২০১৮ বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশ হিসাবে প্রাথমিক স্বীকৃতিপত্র লাভ করে। এরপর ২০২১ সালে CDP দ্বিতীয় পর্যালোচনা করবে। সবশেষে ২০২৪ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ পর্যালোচনা করবে। সবশেষে ২০২৪ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ LDCs থেকে বাংলাদেশকে উত্তরণের অনুমোদন দিবে। এরপর আরও ৬ বছর পর্যাবেক্ষণে থাকবে বাংলাদেশ ।

স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণঃ বাংলাদেশের সম্ভাবনা বা সুবিধাঃ যেসব সুবিধা পেতে পারে, সেগুলো হলোঃ
১. উদ্যোক্তাদের মধ্যে মনস্তাত্ত্বিক প্রভাব তৈরি হবে। এর ফলে দেশের অভ্যন্তরে ছোট-বড় লক্ষাধিক উদ্যোক্তার মনোভাব পরিবর্তন হবে। এতে মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) গতি আসবে। 
২. বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হবে। এত অন্যান্য দেশের সাথে ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটবে।
৩. বিশ্বায়নের ফলে উদ্যোক্তাদের মধ্যে প্রতিযোগিতা বাড়বে। এতে করে দেশীয় পণ্যে বৈচিত্র্য আসবে। এতে দক্ষ শ্রমিক ও উদ্যোক্তা তৈরি হবে।
৪. অভ্যন্তরীণ বাজার বাড়বে, এতে করে নতুন ভোক্তা তৈরি হবে । ৫. উল্লিখিত কারণে দেশে বিনিয়োগের ক্ষেত্র প্রস্তুত হবে। এর ফলে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট হবে, যা অর্থনৈতিক অবকাঠামো গড়ে উঠতে সাহায্য করবে।

এছাড়া বাংলাদেশ ২০২৪ সালে LDCs থেকে বেরিয়ে গেলেও ২০২৭ সাল পর্যন্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের Everything but Arms উদ্যোগের আওতায় পণ্য রপ্তানিতে শুল্কমুক্ত সুবিধা পাবে। বাংলাদেশ মানবাধিকার ও শ্রমঅধিকার, পরিবেশ ও সুশাসন বিষয়ে ইউ'এর শর্ত পূরণ করলে জিএসপি প্লাস বাণিজ্য সুবিধা পাবে।

চ্যালেঞ্জসমূহঃ বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশ উত্তরণ ঘটলে প্রথম প্রভাব পড়বে রপ্তানি খাতে। উত্তরণে সীমা শেষ হওয়া মাত্র উন্নত দেশগুলো থেকে পাওয়া চলমান সুবিধাগুলো স্থগিত হয়ে যাবে। এর সরাসরি প্রভাব পড়বে রপ্তানিতে। যার ফলে বাংলাদেশকে অন্য দেশের সাথে প্রতিযোগিতা করতে হবে। LDCs দেশগুলোর তুলনায় ১০০ টাকার রপ্তানিতে ৬.৭% হারে বেশি শুল্ক প্রদাণ করতে হবে। UNCTAD এর এক জরিপে দেখা যায়, রপ্তানি ৫.৫% থেকে ৭.৫% পর্যন্ত কমে যেতে পারে।

দ্বিতীয় সম্ভাব্য ঝুঁকি বা চ্যালেঞ্জ হচ্ছে বিশ্বের উন্নত দেশ ও দাতা সংস্থাগুলোর কাছ থেকে বাংলাদেশ যে সহজ শর্তে ও কম সুদে ঋণ পেত তা বন্ধ হবে। ঋণের জন্য উচ্চ হারে সুদ দিতে হবে। এতে করে বিভিন্ন বিদেশি প্রকল্পে খরচ বেড়ে যাবে, যা বাংলাদেশের জন্য নতুন করে ঝুঁকি বা চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াবে হবে। এতে নতুন উদ্যোক্তা তৈরি হবে। সেই সাথে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করার জন্য অভ্যন্তরীণ চাহিদা বা বাজার তৈরি করতে হবে। তাহলেই বাংলাদেশ এক সময় উন্নয়নশীল দেশ থেকে উন্নত দেশ হবে।

9 months ago

Government's initiative to establish 100 Special Economic Zones (SEZ) across the country is very time-befitted plan. But this establishment which will take place in the mostly populated area- Dhaka and Chittagong is not reasonable plan. To make it very effective and efficient, it is necessary setting up 100 Special Economic Zones (SEZ) in the different areas of Bangladesh, especially less developed areas such as Northern and Southern regions in Bangladesh. So I do not agree with this decision.

The BEZA (Bangladesh Economic Zones Authority) has selected four SEZS (Special Economic Zones) - Araihazar in Narayanganj and Anwara in Chattogram, Mongla in Khulna and Bheramara in Kushtia for Japanese, Chinese and Indian investors respectively. Of the four, Mongla and Bheramara special economic zones (SEZS) are exclusively for Indians. The country-focused SEZS will be built in an arrangement where Bangladesh government will have 30 per cent equity and foreign investors the rest. The government's initiative to develop country-specific special economic zones (SEZS) has so far made little headway, thus impeding efforts to help attract sizeable foreign investments. Though the Bangladesh Economic Zones Authority (BEZA) has already allotted substantial land under G2G (government-to-government) arrangement, factors like non-availability of soft loans and lengthy process to select the developers have slowed down the progress.

It is believed that people living in Dhaka and Chittagong are highly privileged in terms of employment generation. But people in the distant area such as northern regions do not have much opportunity to make money. Economic development leads the country's overall development. It is not possible to make the whole country developed leaving some districts lagging behind. But to decentralize Dhaka and Chittagong city, we need to establish these especial economic zones at the different places of the country. Especially rather than most densely Dhaka and Chittagong division, the concerned authority should focus comparatively less developed area like northern and southern regions. So choosing northern and southern areas for the especial economic zones will not only establish a balanced economic region but also create employment generation.

So, I do not think establishing 100 special Dhaka and Chittagong regions is not a prudent decision. To make a balanced developed nation it is necessary to decentralize Dhaka as well as Chittagong in making 100 special Economic zones.

9 months ago

2.

প্রত্যেক জাতির বিশেষ কতকগুলো দিন থাকে যার মর্যাদা ও গুরুত্ব অত্যধিক। জাতির অগ্রগতি ও চেতনার পেছনে সেসব কাজ করে। স্বাধীনতা দিবস তেমনি একটি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ দিন। স্বাধীনতা দেশের সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ। যে জাতি পরাধীন সে জাতির কোন গৌরব নেই। স্বাধীনতা জাতিকে আত্মমর্যাদাসম্পন্ন করে তোলে। তাই জাতির জীবনে স্বাধীনতার সীমাহীন গুরুত্ব রয়েছে। যে দিবসটিতে স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছিল সে দিনকে তাই স্মরণ করে জাতীয় জীবনে তা প্রেরণা অনুভব করা হয়ে থাকে।

আমাদের জাতীয় জীবনেও স্বাধীনতা দিবসের অবদান ও অপরিসীম গুরত্ব বিদ্যমান রয়েছে। এক রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মাধ্যমে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছি। এর জন্য বহু ত্যাগ আমাদের স্বীকার করতে হয়েছে। ১৯৭১ সালের ২৬ শে মার্চ তারিখে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করা হয়েছিল বলে এই দিনই আমাদের স্বাধীনতা দিবস হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছে। সেই মহান দিনের কথা স্মরণ করেই প্রতি বছর ছাব্বিশে মার্চ স্বাধীনতা দিবস পালন করা হয়। 

আমাদের জাতীয় জীবনে স্বাধীনতা দিবসের সীমাহীন তাৎপর্য অনুসরণ করে থাকি। পরাধীনতা আর শোষণের যাতনা থেকে আমরা এই দিনে মুক্তি পেয়েছিলাম। স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠার জন্য বাঙালির সংগ্রাম এই দিনে শুরু হয়েছিল। স্বাধীনতা দিবসে তাই আমাদের মর্যাদা নতুন করে উপলব্ধি করার সময়। নিজেদেরও চেনার সুযোগ নিয়ে আসে এই দিনটি।

জাতীয় জীবনের কর্তব্য সম্পর্কেও এই দিন সচেতন হওয়া যায়। স্বাধীন জাতি হিসেবে আমাদের মর্যাদা রক্ষা করতে হলে তার জন্য উপযুক্ত হয়ে আমাদের তৈরি হতে হবে। স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে তা রক্ষা করা অনেক কঠিন। তাই নিজেদের সুশৃঙ্খল জাতি হিসেবে গড়ে উঠার মাধ্যমে সংগ্রামের সাফল্য নির্ভর করে। সমৃদ্ধ জাতি হিসেবে গড়ে উঠার জন্য স্বাধীনতা দিবস আমাদের কর্তব্য-সচেতন করে। স্বাধীনতা দিবস আমাদের গৌরবের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়-নতুন করে শপথ নেবার সুযোগ আনে স্বাধীনতা দিবস ।

(Translate from Bangla to English)

Created: 1 year ago | Updated: 9 months ago

Every nation has some special days which are of great significance and importance. These days work behind the advancement and consciences of the nation. Independence Day is such a kind of special significant day.

Independence is the most valuable wealth of a nation. A dependent country has no glory. Independence makes a self-esteemed country. Therefore, there is a boundless importance of independence in the life of a nation. The day in which we achieved independence gives us a feel of inspiration while it is remembered.

Independence Day has a contribution in our national life and it has immeasurable importance too. We have achieved freedom by dint of a blood-shed struggle. We had to sacrifice a lot for it. Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman declared 26 March 1971 as the Independence Day, so this day had been marked as the "Independence day". Remembering this glorious day, we observe 26th March as "Independence day" each year.

We, in our national life, follow the limitless significance of the Independence Day. We relieved from the pangs of dependence and oppression in this day. The struggle was started from this day to establish liberty. So, we should rethink our estimation on this Independence Day. It also gives us a chance to know ourselves.

It also makes us sincere about the responsibilities of our national life. If we are to preserve our estimation as an independent nation, we have to prepare our self in an appropriate way. It is difficult to preserve independence than to attain it.

The success of struggle depends upon a disciplined nation. Independence Day makes us cautious about our duties for growing up a enriched nation. It makes us remembered about glorious story of independence and it helps us taking oath newly.

9 months ago

গ্রামের পরিবর্তনের অনেকগুলো অনুঘটকের মধ্যে একটি হলো আর্থিক অন্তর্ভূক্তি । কিন্তু আর্থিক সেবায় প্রবেশাধিকারের বিষয়টি এখনো অপর্যাপ্ত। একটি দক্ষও টেকসই আর্থিক সেবা ও মূলধন যা ছাড়া গ্রামীণ রূপান্তরের সুবিধা পরিপূর্ণভাবে ব্যবহার করা যাবে না যাতে ব্যাপকভাবে প্রবেশাধিকার এখন খুব সাধারণ একটি চাহিদা। আর এটা করতে আর্থিক সম্পদ ও বাজেটের পরিবর্ধন প্রয়োজন এবং গ্রামীণ আর্থিক খাতগুলো দক্ষতায় ব্যাপক উন্নতি এবং প্রাতিষ্ঠানিক স্থায়িত্ব প্রয়োজন। অস্ত র্ভূক্তিমূলক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য এবং দারিদ্র্য জনগোষ্ঠীর সংখ্যা কমানোর জন্য আর্থিক খাতে প্রবেশ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিশ্বব্যাংক আর্থিক অন্তর্ভূক্তিকে সংজ্ঞায়িত করে এভাবে যে, আর্থিক অন্তর্ভূক্তি হলো সকল আর্থিক সামর্থ্যযোগ্য পণ্যে পরিপূর্ণ প্রবেশাধিকার যা সাধারণত একটি টেকসই আর্থিক প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রদত্ত হয়ে থাকে। বিশ্বব্যাপী প্রায় দুই বিলিয়ন মানুষের কোনো আর্থিক হিসেব নেই এবং অনেক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা তাদের প্রয়োজনমতো আর্থিক দলিলপত্র ব্যবহার করতে পারে না । জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রায় এই আর্থিক অন্তর্ভূক্তি এখন সুস্পষ্ঠভাবে অনুমোদন করা হয়েছে ।

9 months ago

প্রশ্নে বলা হচ্ছে, কিছু আপেল থেকে একজন আপেল বিক্রেতা প্রথম ক্রেতার নিকট মোট আপেলের অর্ধেক এবং আরো একটি আপেল বিক্রয় করলো। দ্বিতীয় ক্রেতার নিকট অবশিষ্ট আপেলের এক-তৃতীয়াংশ এবং আরো একটি আপেল বিক্রয় করলো। এবং তৃতীয় ক্রেতার নিকট অবশিষ্ট আপেলের এক-পঞ্চমাংশ এবং আরো একটি আপেল বিক্রয় করলো। এখন তার নিকট মোট তিনটি আপেল রয়েছে। প্রথমে তার নিকট কতগুলো আপেল ছিল?

Let, the number of apples be x

The man sells apples to the first customer  = x2  +1 = x+22

Remaining Apples = x - x+22 = 2x-x-22 = x-22

He sells apples to the second customer = 13 x-22 +1=x-26+1 = x-2+66= x+46

Remaining apples = x-22 - x+46 = 3x-2-x+4 6 = 3x - 6- x -46 = 2x - 106 = 2x-53

He sells to the third customer = 15 x-53 + 1 = x-515 +1 = x-5+1515 = x+1015

Remaining apples = x-53 - x+1015 = 5 x-5 - x+10 15 = 5x-25-x-1015 = 4x - 3515

According to the question,

4x - 3515 = 3 4x - 35 = 45  4x = 45+35 = 80  x = 804 = 20

Answer: Originally he had 20 apples.

9 months ago

প্রশ্নে বলা হচ্ছে, A নামের একটি স্টেশন হতে একটি ট্রেন কিছু যাত্রী নিয়ে যাত্রা শুরু করল। B স্টেশনে ঐ ট্রেনের 10% যাত্রী নেমে গেল এবং 100 জন যাত্রী ট্রেনে উঠলো। C স্টেশনে 50% যাত্রী নেমে গেল এবং 25 জন যাত্রী ট্রেনে উঠলো। D স্টেশনে 50% যাত্রী নেমে গেল এবং 50 জন যাত্রী ট্রেনে উঠার ফলে ঐ ট্রেনে মোট যাত্রীর সংখ্যা হলো 200 জন । এখন প্রশ্ন হলো A স্টেশনে ঐ ট্রেনে মোট কত জন যাত্রী ছিল?

Let, x passengers were boarded at station A. 

After getting down 10% passengers, the number of passengers = x - 10% of x = x- 10x100

= x - x10 = 9x10

∴ After getting in 100 passengers, the number of passengers at station B = 9x10 + 100

= 9x + 100010

After getting down 50% passengers, the number of passengers 

= 9x + 100010 - 50% of 9x + 100010 = 9x + 100010 - 50100 9x + 100010 = 9x + 100010 -12  9x + 100010  = 12 9x + 100010  

∴ After getting in 25 passengers, the number of passengers at station C

= 12 9x + 100010 +25 = 9x + 100020 +25 = 9x + 150020

After getting down 50% passengers, the number of passengers 

= 9x + 150020 - 50% of  9x + 150020 =9x + 150020 - 50100 9x + 150020 = 9x + 150020 - 12 9x + 150020 =12 9x + 150020 = 9x + 150040

According to question,

The number of passengers at station D will be, 9x + 150040 + 50 =200

 9x + 150040 = 200-50 9x + 150040 = 150 9x + 1500 = 6000 9x = 6000-1500=4,500  x = 45009 = 500

∴ 500 passengers were boarded at station A.

9 months ago

প্রশ্নে বলা হচ্ছে, একজন কৃষক একটি গাভী ও একটি ষাঁড় 80,000 টাকায় বিক্রয় করে গাভীতে 20% এবং ষাঁড়ে 25% লাভ করলো । সে যদি গাভী এবং ষাঁড় 8,200 টাকায় বিক্রয় করতো তাহলে সে গাভীতে 25% এবং ষাঁড়ে 20% লাভ করতে পারতো। গাভী ও ষাঁড় প্রত্যেকটির ক্রয়মূল্য কত?

Let, the cost price of Cow be x Tk.

And the cost price of Ox be y Tk.

120%x+125%y = 80,000

120x100 + 125y100 = 80,000 120x+125y = 80,000 × 100  24x+25y = 16,00,000 ........ (i) [Dividing both sides by 5] Again, 125%x + 120%y = 82,000 125x100 + 120y100 =  82,000  125x + 120y = 82,000 × 100

 25x + 24y = 16,40,000 . . . . . . . . (ii) [Dividing both sides by 5] i × 25 - ii ×24 

600x+625y = 4,00,00,000 600x+576y= 3,93,60,000                     49y=6,40,000  y = 13,061.22

Putting the value of y =13,061.22 in equation (i), we get 

24x= 16,00,000-25 × 13,061.22 24x= 16,00,000-3,26,530.61 24x= 12,73,469.4 x = 1273469.424  x = 53, 061.22

Answer: The cost of the Cow is Tk. 53,061.22 & The cost of the Ox is Tk. 13,061.22.

9 months ago